ঢাকা ০৫:৫৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৫, ২৮ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সাংবাদিক মারধরের ঘটনায় যা বললেন রুমিন ফারহানা

  • অনলাইন ডেক্স
  • আপলোড সময় : ০২:১৪:১১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর ২০২৫
  • ২১০ Time View

 

নিজস্ব প্রতিবেদক.বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সাংবাদিককে মারধরের ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেছেন বিএনপির সহ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক রুমিন ফারহানা। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর দুঃখ প্রকাশ করেছেন। আমি বিশ্বাস করি দলগতভাবে এটা আমাদের সবারই স্ট্যান্ড। এটা অত্যন্ত দুঃখজনক ঘটনা।

এই ঘটনাটি কেন ঘটল জানি না।’ সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশনের টক শোতে দুঃখ প্রকাশ করে এসব কথা বলেন তিনি।

রুমিন ফারহানা বলেন, ‘বিএনপির জন্মলগ্ন থেকেই এই অফিস। এই কার্যালয়ে অবারিত দরজা, সেখানে সব শ্রেণি-পেশার মানুষও যেমন যেতে পারেন, গণমাধ্যমকর্মী তো বটেই।

যখন শেখ হাসিনার সময় ছিল, তখনও রেগুলার ব্রিফিং হতো। সেগুলো গণমাধ্যমকর্মীদের দ্বারাই দেশের মানুষ জানতে পারতেন। সুতরাং আমি মনে করি রাজনীতি এবং গণমাধ্যম পরস্পর হাত ধরে রেখে চলে। তার পরেও এই ঘটনাটি ঘটেছে।

এটা ভীষণ দুঃখজনক, লজ্জাজনক এবং আমরা সবাই দুঃখ প্রকাশ করছি।’ ডাকসুতে ছাত্রদলের হেরে যাওয়ার প্রসঙ্গে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘ছাত্রদল আওয়ামী লীগের সঙ্গে মিশে থেকে ১৫ বছর ক্যাম্পাস দখল রাখতে পারেনি। ওরা গিরগিটির মতো রং পরিবর্তন করে যখন যেই দল ক্ষমতায়, তাদের সঙ্গে মিশে থেকে অস্তিত্ব রক্ষা করেনি। এটাকে যদি পিছিয়ে থাকা বলে আমি গর্বের সঙ্গে বলব হ্যাঁ, আমরা পিছিয়ে ছিলাম। ৫ আগস্টের পর যখন ছাত্রদলের ছেলেরা দলীয় পরিচয়ে ক্যাম্পাসে গেছে, তখন তাদের সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে প্রতিহত করা হয়েছে। শিবির ভিন্ন নামে রাজনীতি করে ক্যাম্পাসগুলোতে আধিপত্য বজায় রাখতে পেরেছে।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন
Tag :
জনপ্রিয় সংবাদ

সাংবাদিক মারধরের ঘটনায় যা বললেন রুমিন ফারহানা

আপলোড সময় : ০২:১৪:১১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর ২০২৫

 

নিজস্ব প্রতিবেদক.বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সাংবাদিককে মারধরের ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেছেন বিএনপির সহ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক রুমিন ফারহানা। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর দুঃখ প্রকাশ করেছেন। আমি বিশ্বাস করি দলগতভাবে এটা আমাদের সবারই স্ট্যান্ড। এটা অত্যন্ত দুঃখজনক ঘটনা।

এই ঘটনাটি কেন ঘটল জানি না।’ সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশনের টক শোতে দুঃখ প্রকাশ করে এসব কথা বলেন তিনি।

রুমিন ফারহানা বলেন, ‘বিএনপির জন্মলগ্ন থেকেই এই অফিস। এই কার্যালয়ে অবারিত দরজা, সেখানে সব শ্রেণি-পেশার মানুষও যেমন যেতে পারেন, গণমাধ্যমকর্মী তো বটেই।

যখন শেখ হাসিনার সময় ছিল, তখনও রেগুলার ব্রিফিং হতো। সেগুলো গণমাধ্যমকর্মীদের দ্বারাই দেশের মানুষ জানতে পারতেন। সুতরাং আমি মনে করি রাজনীতি এবং গণমাধ্যম পরস্পর হাত ধরে রেখে চলে। তার পরেও এই ঘটনাটি ঘটেছে।

এটা ভীষণ দুঃখজনক, লজ্জাজনক এবং আমরা সবাই দুঃখ প্রকাশ করছি।’ ডাকসুতে ছাত্রদলের হেরে যাওয়ার প্রসঙ্গে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘ছাত্রদল আওয়ামী লীগের সঙ্গে মিশে থেকে ১৫ বছর ক্যাম্পাস দখল রাখতে পারেনি। ওরা গিরগিটির মতো রং পরিবর্তন করে যখন যেই দল ক্ষমতায়, তাদের সঙ্গে মিশে থেকে অস্তিত্ব রক্ষা করেনি। এটাকে যদি পিছিয়ে থাকা বলে আমি গর্বের সঙ্গে বলব হ্যাঁ, আমরা পিছিয়ে ছিলাম। ৫ আগস্টের পর যখন ছাত্রদলের ছেলেরা দলীয় পরিচয়ে ক্যাম্পাসে গেছে, তখন তাদের সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে প্রতিহত করা হয়েছে। শিবির ভিন্ন নামে রাজনীতি করে ক্যাম্পাসগুলোতে আধিপত্য বজায় রাখতে পেরেছে।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন